সোমবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২১

পুত্র সন্তান লাভ করার তূক

 পরম দয়াল পরম প্রেমময় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র পুত্র সন্তান হওয়ার একটি তুক দিলেন।

 অনেক মায়েদের অনেক দিন বিবাহর পরেও যাদের কোন সন্তান হয় না।তাদেরকে বন্ধ্যা হিসাবে বিবেচনা করা হয়।অনেক মানুষ তাদেরকে খুব একটা ভালো চোখে দেখেন না।অনেক কটু কথা বলতে থাকেন।

আবার অনেক মায়েদের বারে বারে মেয়ে সন্তানের জন্ম দেন। ওই মায়ের শ্বশুর বাড়ির লোক অনেক গঞ্জনা  দিয়ে থাকেন।এমনকি বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক উপায় দারা ওই ভ্রুন নষ্ট করে দেন।ওই মা খুবই কষ্ট পান কিন্তু শ্বশুরবাড়ির অত্যাচারের ভয়ে সব সহ্য করে  থাকেন।

 শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র এর হাত থেকে বাঁচার জন্য একটি তুক দিলেন।

 মায়েদের ঋতুস্নানের দিন ভালো করে স্নান করে ভিজে কাপড়ে এবং ভিজে চুলে একটি বাটায় এক সিকি অশ্বগন্ধার মূল বেটে দুধ মিশিয়ে খেতে হবে। লক্ষ রাখতে হবে ঐ বাটায় যেন ঝাল দ্রব্য না থাকে। এটি মাসে এক বার খেতে হবে।

এতে মাযেদের জরায়ু সুগঠিত হয়। স্নাযুবিক দুরর্বলতা কাটে এবং পুত্র সন্তানের জন্ম দিতে সক্ষম হন।

তবে সু-সন্তান পেতে হলে পিতা-মাতার কিছু করণীয় কর্তব্য আছে।পিতার উচিত ছেলের কাছে মায়ের প্রশংসা করা। শ্রী শ্রী ঠাকুর বলেছেন মাতৃি ভক্তি অটুট যত সেই ছেলে হয় কৃতি তত। অর্থাৎ মায়েদের প্রতি টান থাকলে সেই ছেলে সু সন্তান হবে।আবার মায়ের উচিত পিতার অবর্তমানে ছেলের কাছে পিতার গুণকীর্তন করতে হবে। 

আবার পিতা-মাতার  উচিত  ছেলের কাছে স্বামী স্ত্রীর ঝগড়া না করা।তাহতে  সু-সন্তান পৃথিবীতে ভরে যাবে।

শনিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২১

আপনি কি নিরামিষ খাবার খান প্রোটিন ও ভিটামিনের অভাব দূর করতে অবশ্যই এই খাবারগুলি খান

 


পরম দয়ালু শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের সদ দীক্ষায় দীক্ষিত যারা এবং যারা স্বস্ত্যয়নি ব্রত পালন করছেন  তারা অবশ্যই নিরামিষ এর উপর জোর দেন।

 যারা নিরামিষ আহার গ্রহণ করেন তাদের প্রোটিন ও ভিটামিনের অভাব দূর করতে এই পাঁচটি খাবার প্রত্যহ সেবন করা খুবই জরুরী।

 এক নম্বর খাবারটি হচ্ছে দুধ।দুধে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন এর অভাব দূর করার জন্য এর ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

(2) এরপর খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সবুজ শাকসবজি।প্রতিদিন আমাদের আহারে সবুজ শাকসবজি অবশ্যই দরকার।তবে এই শাকসবজি বাজার থেকে আনার পর ভালো করে গরম জলে ধুয়ে তারপর রান্না করা ভালো।সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে।

(3)এর পরবর্তী হল ফল যা আমাদের ক্যালসিয়াম ও ভিটামিনের অভাব দূর করে।বিশেষ করে টক জাতীয় ফল।কমলালেবু,পাতিলেবু ও মৌসম্বি।

(4) ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন এর অভাব দূর করতে প্রত্যহ বাদাম খাওয়া অবশ্যই জরুরি।

(5) এর পরবর্তী সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সোয়াবিন।সোয়াবিন প্রোটিনের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি থাকে।

নিরামিষ আহার করেন তাহলে এই পাঁচটি জিনিসের উপর খুবেই জোর দিতে হবে।তা না হলে 30 বছর বয়সের পর থেকেই হারে পাহাড়ের বিভিন্ন রকম সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য এই খাবারগুলি অবশ্যই খেতে হবে।

তবে কিছু কিছু বিষয়ের উপর আমাদের ধ্যান দিতে হবে - যেমন বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে খাবারের পরিমাণ কমাতে হবে।সেইসঙ্গে মিষ্টি এবং লবণ একবারে বাদ দিতে হবে। অপরিমিত খাওয়ার জন্য ব্লাড প্রেসার হাই সুগার এবং বিভিন্ন চর্ম রোগের কবলে পড়েন।

আমাদের 40 বছরের উপরে  বয়স হলে 375 গ্রাম বেশি চাল খাওয়া যাবেনা।50ও 60 বছর বয়স হলে125 গ্রাম চাল  খাওয়া যাবে।যাদের বিশেষ করে চর্মরোগ আছে তাদের মিষ্টি ও লবণ একেবারে বাদ দিতে হবে। না হলে চর্ম রোগ সারবে না।

এই কথা বলি আচার্যদেব বড়দা কথা প্রসঙ্গে বলেছিলেন অর্থাৎ পরমপ্রেমময় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের জৈষ্ঠ পুত্র কথা বলা হয়েছে। 

শুক্রবার, ১ জানুয়ারী, ২০২১

শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের বলা পান্তা ভাতের উপকারিতা

 


এক দাদা পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের সঙ্গে কথোপকথন কালে উড়িষ্যার কৃষ্টি সম্পর্কে কথা হচ্ছিল।পরমপ্রেমময় শ্রী শ্রী ঠাকুর বললেন -এখন যেখানে জগন্নাথ দেবের মন্দির সেখানে ছিল কৃষ্টির কেন্দ্র ।

সে কতদিন আগে থেকে ছিল তার বিশেষ একটা উল্লেখ নেই।আনুমানিক গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর আমল বা তারও আগে থেকে উড়িষ্যার ওই জায়গায় কৃষ্টির কেন্দ্র ছিল।

 তার উদাহরণ হিসাবে বলা যেতে পারে জগন্নাথ দেবের মন্দির কোনারকের মন্দির উল্লেখ করা যেতে পারে।

 জগন্নাথ দেবের ভোগ হিসাবে প্রধান বস্তু ছিল পান্তা ভাত। পরমপ্রেমময় শ্রীশ্রী  ঠাকুর বললেন পান্তাভাতের উপকারিতা খুবই বেশি।পান্তা ভাতের সঙ্গে সামান্য ঘি ও দই হলে  খুবেই ভালো হয়।তাছাড়া পান্তা ভাতের সঙ্গে কাঁচা লবণ ও কাঁচা লঙ্কা হলে চলে।

 পরমপ্রেমময় শ্রী শ্রী ঠাকুর বললেন - পান্তা ভাতের উপকারিতা অনেক বেশি।পান্তা ভাতে ভিটামিন বি খুব বেশি পরিমাণে থাকে।এছাড়াও আয়রন ক্যালসিয়াম খুবই বেশি পরিমাণে থাকে সোডিয়ামের মাত্রা কম থাকে। যেটি গরম ভাতে সম্পূর্ণ উল্টো।

পান্তা ভাতে বি ভিটামিন হিসাবে B6 ওB12 খুব বেশি পরিমাণে থাকে।তাই পান্তা ভাত খেলে স্বাস্থ্য খুবই ভালো থাকে। 

পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর তাই বললেন -সুস্বাস্থ্য পেতে অবশ্যই পান্তা ভাত খাওয়া ভালো।ঠাকুর বললেন তবে শীতপ্রধান দেশে এই পান্তাভাত কিন্তু খাওয়া যাবেনা। কারণ শীতপ্রধান দেশে তা জমে যেতে পারে।




বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০

চোখের রোগ সারাতে শ্রীশ্রী ঠাকুরের বলা কথা গুলি শুনুন

 

এক দাদা আলোচনা প্রসঙ্গে ঠাকুরকে বললেন-ঠাকুর  আমি অনেক ডাক্তার দেখিয়েছি বিশেষ করে ডাক্তার কালিদাকে দেখিয়েছি।ডাক্তার কালিদা বলেছেন এই রোগ আর সারবেনা।

এখন কী করবো ঠাকুর? শ্রীশ্রী ঠাকুর বললেন -কতগুলো কাজ করলে চোখ সেরে যেতে পারে।

(1) কৃষ্ণতিল (2) কলা (3) চোখে জলের ঝাপটা (4) চোখে কিছুখন ঢাকা রাখতে হবে।

শ্রীশ্রী ঠাকুর বললেন চোখের যেকোন অসুখ সারাতে এবং চোখকে সুস্থ রাখতে কালো তিল বা কৃষ্ণ তিল প্রত্যহ খাওয়া ভালো।কৃষ্ণ তিল ছাড়া অন্য কোন তিলে ঐ কাজ হবে।

কলা খাওয়ার কথা ঠাকুর বললেন।কলা কিন্তু  বীচে কলা বা সরবি কলা হতে হবে।কলা খেলে চোখের যেকোন অসুখ সারাতে এবং চোখের যেকোন রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

শ্রীশ্রী ঠাকুর বললেন প্রত্যহ মুখ ধোয়ার সময় খোলা চোখে ঠাণ্ডা পরিস্কার জল দিয়ে চোখে ঝাপটা দিতে হবে।

শ্রীশ্রী ঠাকুর আবার বললেন-চোখে কিছু সময় ঢাকা দিয়ে রাখার কথা বললেন।চোখে ঢাকা দিয়ার সময় মনে রাখতে হবে চোখে ঢাকা খুব আল্গা ভাবে হবে।

চোখের যেকোন রোগ সারাতে পরমপিতা শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের কথা গুলি মেনে চলুন



বুধবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২০

পরম পূজনীয় বাবাই দার বলা একটি রোমাঞ্চকর ঘটনা

 


একদিন এক ঘটনা ঘটলো এ কুমারী মা তিনি একটি অফিসে চাকরি করতেন একদিন তার অফিস ছুটি হতে অনেক দেরি হয়ে গেছে তিনি ভাবছেন রাত হয়ে গেল কি করে যাব।

ওই মা পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের এত নিষ্ঠ ভক্ত এবং দয়ালের সদ দীক্ষায় দীক্ষিত এবং তিনি যজন যাজন ইষ্টভৃতি পরায়ন হয়ে চলছিলেন।



তিনি রাস্তায় গাড়ি পাবেন কিনা অর্থাৎ অটো বাস পাবেন কিনা  এই কথা চিন্তা করতে করতে ঠাকুরকে স্মরণ করে চলেছেন।কিছুক্ষণ পর তিনি রাস্তায় এসে পৌঁছালেন।তখন তিনি দেখলেন একটি অটো আসছে তিনি ওই অটোর দিকে দাঁড় করিয়ে ওই অটোতে চেপে পড়লেন  তিনি দেখলেন অটোতে আর কোন প্যাসেঞ্জার নেই তারপর খুব রাত হয়ে গেছে তিনি ভয়ে ভয়ে শ্রী ঠাকুরের নাম ধারণ করতে করতে ওই অটোতে চলেছেন।

অটোতে যাবার সময় তিনি দেখলেন ড্রাইভারটি লুকিং গ্লাস দিয়ে ওই মাটির দিকে তাকিয়ে আছে তখন ওই মাটি ভয় পেতে শুরু করলেন।এবং তিনি পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের শরণাপন্ন হয়ে ঠাকুরের নাম করতে লাগলেন।

এই মা দেখেছেন খবরের কাগজে কত নাকি ঘটনার কথা।সেই ভেবেই তিনি বেশি ভয় করছিলেন।তিনি বাড়ির কাছে আসা মাত্রই নিজের ভাড়াটি দিয়ে গেট খুলে ছুটে বাড়ির দিকে ঢুকে গেলেন ।

 এদিকে ড্রাইভার চিৎকার করতে লাগলো আর একজনের ভাড়া কে দেবে বাড়ির লোক চিৎকার চেঁচামেচি শুনে ওই মাটির বাবা-মা বাইরে বেরিয়ে এসে অটো ড্রাইভার এর কাছে গেলেন।অটো ড্রাইভার বলল উনি একজনের ভাড়া দিয়েছেন আর একজনের ভাড়া দেননি।তখন তারা বললেন আমার মেয়ে একাই এসেছে তখন ওই ড্রাইভার বলল দুজন ছিল।

তখন তারা ওই ড্রাইভারকে বোঝাবার জন্য বাড়ির ভিতরে নিয়ে গেলেন।তারা বললেন আমার মেয়ে একাই ছিল।তখন ওই অটো ডাইভার দেওয়ালের দিকে লক্ষ্য করে শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের ছবিটি দেখে বলল এইতো এই মানুষটি ছিল।

তখন তারা সব বুঝতে পারলেন  _পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুরের যজন যাজন ইষ্টভৃতি পরায়ন হয়ে চললে শ্রী শ্রী ঠাকুর সব সময় মানুষকে রক্ষা করেন। 

তখন তারা পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুরের কথা ওই ড্রাইভারটি কে বলেন ওই ড্রাইভারটি সব শুনে শ্রী শ্রী ঠাকুরের সৎ নাম গ্রহন করতে রাজি হয়। এবং পরবর্তীকালে ওই ড্রাইভারটি শ্রী শ্রী ঠাকুরের সৎ নাম গ্রহণ করে  যজন যাজন ইষ্টভৃতি পরায়ন হয়ে চলতে থাকে।

 এই হচ্ছেন আমাদের ঠাকুর যুগো পুরুষোত্তমম্ পরম দয়াল শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র।প্রত্যেকটি মানুষ আজ পরম দয়ালের সৎ নাম গ্রহণ করে যজন যাজন ইষ্টভৃতি পরায়ন হয়ে চলছে এবং প্রত্যেকেই তার কিপা লাভ করছেন।

বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২০

শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র কে হত্যা করার চক্রান্ত

 


অনেকদিন আগেকার কথা শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র তিল তিল করে গড়ে তুলছেন দেওঘর আশ্রম। শ্রী শ্রী ঠাকুরের আশ্রম দেখে পান্ডাদের মনে আক্রোশ বৃদ্ধি পেল।

 পান্ডারা একজন ডাকাতকে ঠিক করল।ওই ডাকাতকে অনেক পয়সার বিনিময়ে শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র কে হত্যা করার জন্য একটি আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে শ্রী শ্রী ঠাকুরের আশ্রম দেওঘরে পাঠান।

 ওই কুখ্যাত ডাকাত আগ্নেয়াস্ত্রসহ দেওঘরে আশ্রয় নেয়। ওই ডাকাত দেখলো আমি বেশ ভালোই আছি। শ্রী শ্রী ঠাকুরের খাবার খাচ্ছি আর ঘুরে বেড়াচ্ছি।এই ভাবে দিন কতক কাটিয়ে যাওয়া যাক।

ওই ডাকাত মনে মনে ভাবল ওই হাফ হাফ ধুতি পরা লোকটাকে মারতে আমার এক মিনিট সময় লাগবে।আমি দিন কতক এখানে খাওয়া-দাওয়া করে ঘুরে বেড়াই।

 একদিন এক অদ্ভুত ঘটনা ঘটলো _ যেহুতু লোকটি কুখ্যাত ডাকাত ছিল সেই জন্য তার নামে ওয়ারেন্ট বেরিয়েছে।পুলিশ খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারে ওই ডাকাত শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আশ্রম দেওঘরে আছে।

একদিন সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী দেওঘরে এসে শ্রী শ্রী ঠাকুর কে জিজ্ঞাসা করলেন এখানে কোন ডাকাত এসেছে কিনা।

 শ্রী শ্রী ঠাকুর অন্তর্যামী তিনি সবই জানতেন কিন্তু পুলিশকর্মীদের তিনি মিথ্যে কথা  বললেন।শ্রী শ্রী ঠাকুর বললেন এখানে সেরকম কেউ নেই তাছাড়া থাকলো আপনারই হাতে তুলে দিতাম না। 

ওই কুখ্যাত ডাকাত তখন আড়াল থেকে সব শুনছিল।শ্রী শ্রী ঠাকুরের সমস্ত কথা শোনার পর পুলিশকর্মী  যখন চলে গেলেন তখন ওই কুখ্যাত ডাকাত শ্রী শ্রী ঠাকুরের কাছে এসে পায়ে পড়ে গেল।

শ্রী শ্রী ঠাকুর কে বলল আমি খুবেই পাপী। আমি যার জীবন নিতে চেয়েছিলাম তিনি  আমার জীবন রক্ষা করলেন।

 ওই ডাকাত পান্ডার এর সঙ্গে চুক্তি হওয়ার সমস্ত কথা শ্রী শ্রী ঠাকুর কে বললেন।

 যুগো  পুরুষোত্তমম্ পরম  দয়ালের আশ্রম দেওঘরে ওই ডাকাতের পুনর্জনম হলো অর্থাৎ ঠাকুরের সৎ দীক্ষায়  দীক্ষিত হয়ে।

 বেশ কিছুদিন পর শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র তার পবিত্র পাঁজা এবং পবিত্র দন্ড দিয়ে একজন ডাকাত থেকে শ্রী শ্রী ঠাকুরের পাঞ্জাধারী কর্মীতে পরিণত করলেন।

 এই হলেন আমার দয়াল ঠাকুর। 


বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২০

এক কৃপণ মায়ের কথা

 



পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের সৎ দীক্ষায় দীক্ষিত যারা। তারা প্রত্যেকেই জল গ্রহণের পূর্বে পরম পিতার ভোগ হিসাবে যৎকিঞ্চিৎ কাঞ্চন মুদ্রা ইস্ট ভৃতি নিবেদন করি। বেশিরভাগ মানুষ টাকা-পয়সার উপর লোভ বেশী। তাই সৎ দীক্ষায় দীক্ষিত যারা  ঠাকুরের ভোগ হিসাবে প্রত্যেকেই নিবেদন করেন।।                                                                   একদিন এক সন্ন্যাসী এক গৃহস্থের বাড়িতে ভিক্ষা নিতে যান।কিন্তু সন্ন্যাসী যতবার ভিক্ষা চেয়েছেন ওই বাড়ির মা কিছু অজুহাত দিয়ে ভিক্ষা দেননি।            ওই মাটি যখন বারবার ব্যস্ততাই দেখাচ্ছেন তখন ওই সন্ন্যাসী বললেন আপনার বাড়িতে রান্না হয়।। ঐ মা টি বললেন তা হবে না কেন? প্রত্যহ রান্না হয়। তখন ঐ সন্ন্যাসী বললেন আপনার বাড়িতে উনুনে যে ছাই হয়েছে তা আমাকে দেন।            তখন ওই মা বললেন ওই উনুনের ছাই আপনার কী কাজে লাগবে? তখন ঐ সন্ন্যাসী বলল  আমার কিছু কাজে লাগবে না তোমার ভবিষ্যতের জন্য কাজে লাগবে। তখন ঐ মা সমস্ত কথা জানতে চাইলেন। তখন ওই সন্ন্যাসী বললেন কাউকে কিছু না দিয়ে দিয়ে আপনি কোন conjugate  হয়ে গেছেন। আপনার গর্ভে যে সন্তান জন্ম গ্রহন করবে  সেও conjugated হয়ে যাবে। ফলে আপনার বার্ধক্য সময়ে আপনাকে আপনার সন্তান দু মুঠো ভাত দেবে না। তাই আপনিও উনুনের ছাই যদি আমাকে দেন আপনার দেয়ার হাত খুলে গেলে।আপনার গর্ভে যে সন্তান হবে সে আপনার ভাত কাপড়ের দায়িত্ব নেবে। এই বলে সন্ন্যাসী সেখান থেকে চলে গেলেন।                                                  তাই আমরা পরমপিতা কে ভোগ নিবেদন করি ইষ্টভৃতির মাধ্যমে যাতে আমাদের বার্ধক্য জীবন  ঐ মা টির মতো কাটাতে না হয়।

পুত্র সন্তান লাভ করার তূক

 পরম দয়াল পরম প্রেমময় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র পুত্র সন্তান হওয়ার একটি তুক দিলেন।  অনেক মায়েদের অনেক দিন বিবাহর পরেও যাদের কোন সন্তা...