যুগো পুরুষোত্তমম পরম দয়াল শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের সৎ দীক্ষায় দীক্ষিত স্বত্যয়নী ব্রত পালন করা এক মা অসুস্থ হয়ে ডাক্তার বিধানচন্দ্র রায়ের কাছে চিকিৎসার জন্য যান। ডাক্তার বিধান চন্দ্র রায় সব রকম পরীক্ষা করে বললেন আমি কিছু ওষুধ দিচ্ছি ওই ওষুধগুলো খাবেন সেইসঙ্গে আপনি বাড়িতে প্রতিদিন আড়াইশো গ্রাম মুরগির ছানার ঝোল খাবেন। অর্থাৎ ছোট ছোট মুরগির বাচ্চার মাংস আড়াইশো গ্রাম করে খাবেন। তা যদি না খান তাহলে আর আপনি বাঁচবেন না।এই কথা শুনে ওই মা টি বাড়ি চলে আসেন। এই মাটি স্বত্যয়নী ব্রত গ্রহণ করার জন্য তিনি নিরামিষ আহার গ্রহণ করেন। স্বত্যয়নী ব্রত যারা গ্রহণ করেন তারা মাছ মাংস পেঁয়াজ রসুন গ্রহণ করেন না।
এই মাটি কোন কিছু উপায় না পেয়ে পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আশ্রম দেওঘরে জান। সকল সমস্যার সমাধান জানবি ইষ্ট প্রতিষ্ঠান। ওই মা ডঃ বিধান চন্দ্র রায় যা বলেছিলেন তা শ্রীশ্রী ঠাকুরকে বললেন। ঠাকুর সমস্যা সমাধান করে দিলেন। শ্রী শ্রী ঠাকুর বললেন _ আপনি গরম ভাতে গরম ছানা কুলে খাড়া ঝোল খাবেন।
ওই মা ঠাকুরের কথামতো খাবার খেয়ে এক মাস পর ডাক্তার বিধানচন্দ্র রায়ের কাছে আবার জান।ডাক্তার বিধান চন্দ্র রায়ঐ মাকে দেখে বললেন আপনি আমার কথামত খেয়েছেন বলে ভালো হয়ে গেছেন। তখন ওই মা বললেন না ডাক্তার বাবু আমি পরম দয়াল শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের সৎ দিক্ষায় দিক্ষিত সেই সঙ্গে স্তত্যয়নী ব্রত পালন করি আমি নিরামিষ আহার গ্রহন করি।
তাই আপনার বলা খাবার না খেয়ে আমার পরম দয়াল শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের বলা খাবার গরম ভাতে গরম ছানা কুলেখাড়ার ঝোল খেয়ে আমি ভালো হয়েছি।
সব কথা শুনে ডাক্তার বিধান চন্দ্র রায় পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আশ্রম দেওঘরে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।
পরবর্তীকালে ডাক্তার বিধান চন্দ্র রায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের সান্নিধ্যে যান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন