শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র ডাক্তারি ডিপ্লোমা ডিগ্রী পাওয়ার পর হিমায়েতপুরে ডাক্তারি শুরু করলেন।তিনি দুঃস্থ মানুষদের চিকিৎসা করতেন তিনি টাকাপয়সা তো নিতেই না বরং উল্টে তাদের টাকা দিতেন। মাঝেমধ্যে তাদের চাষের সবজি ফল শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র কে দিলে শ্রী শ্রী ঠাকুর তা গ্রহণ করতেন।
এইভাবে তিলে তিলে সঞ্চয় করে কীর্তনের দল গঠন করলেন। তার কীর্তনের দল সব জাতী ধর্মালম্বী মানুষ কীর্তনে শামিল হত। শ্রী শ্রী ঠাকুর সমস্ত জাতি ধর্মের পতি অনুরাগী ছিলেন। শ্রীশ্রীঠাকুর বলতেন ধর্ম এক ধর্ম বিভিন্ন হয়না। আমার মতে এক-একটা মত।
এরকম কীর্তন করতে করতে ভাব মত্ত অবস্থায় শ্রী শ্রী ঠাকুরের সমাধি ঘটতো। ঐ সমাধি অবস্থায় ডাক্তার তখন শ্রী শ্রী ঠাকুরের পার্স পেতেন না।সেই সময় শ্রী শ্রী ঠাকুর ভাব মস্ত অবস্থায় ঠাকুর যে বাণী বলতেন সেই বাণী লিপিবদ্ধ করে রাখা হতো। এইভাবে লিপিবদ্ধ করতে করতে 72 দিনের বাণী সমূহ একত্রিত করে পুস্তকাকারে লিপিবদ্ধ করা হয় যা আমাদের কাছে পুণ্যপুথি বা ভাব বাণী হিসাবে পরিচিত।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন