শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০

অমর কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র

 সেদিন ছিল 1332 বঙ্গাব্দ।অমর কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অনেকদিন ধরে কৌতূহল ছিল পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুরের আশ্রমকে কেন্দ্র করে।


                                                                     অমর কথাশিল্পী একদিন শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের পাবনা আশ্রমে তপবন বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।                          কএই সমাজের প্রতি থাশিল্পীর মনে অনেক কৌতূহল ছিল।শ্রী শ্রী ঠাকুরকে প্রথম সাক্ষাতে কৌতুহল বসতো জিজ্ঞাসা করেন আপনি বিযোগআন্ত রচনা পছন্দ করেননি একথা আমি শুনেছি।                                              পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র শিল্পীকে বললেন আমাদের প্রত্যেকের এই সমাজের প্রতি দায়িত্ব আছে।যদিও জানি সমাজ আজ  পচে গেছে।তাও সমাজকে ভালো করার চেষ্টা করতে হবে।শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র বললেন সাহিত্যের মধ্যে হিত কথাটি আছে যার প্রকৃত অর্থ মঙ্গল।শ্রী শ্রী ঠাকুর বললেন আমরা যদি মানুষের মঙ্গল করতে না পারি তাহলে  সাহিত্যের লাভ কি?                                   শ্রী শ্রী ঠাকুর বললেন মানুষকে যদি বিয়োগান্ত দুঃখে ভরা উপন্যাস দেয়া হয় তাহলে মানুষ আরো খারাপের দিকে যাবে।                                              অমর কথাশিল্পী তার মনের সমস্ত কৌতুহল দূর হলো।কথাশিল্পী বললেন আমার প্রথম সাহিত্য রচনার পূর্বে কেন আপনার কাছে আসিনি?তাহলে এই ভুল আর হতো না।কথাশিল্পী বললেন আমি এই শেষ  জীবনে আর কি সাহিত্য রচনা করতে পারব? শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র অমর কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কে মনে সাহস দিলেন বললেন আপনি পারবেন।                                                                 কথাশিল্পী পাবনা আশ্রম থেকে  যাবার পর তার অন্তিম সাহিত্য বিপ্রদাস রচনা করেন।যদিও ওটি প্রকাশিত হয় অমর কথাশিল্পীর মহাপ্রয়াণের পর।     
  অমর কথাশিল্পীর অন্যান্য উপন্যাসের সঙ্গে বিপ্রদাসের অনেক পার্থক্য আছে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

পুত্র সন্তান লাভ করার তূক

 পরম দয়াল পরম প্রেমময় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র পুত্র সন্তান হওয়ার একটি তুক দিলেন।  অনেক মায়েদের অনেক দিন বিবাহর পরেও যাদের কোন সন্তা...