পাবনা হিমাইতপুর পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের আশ্রমে বিশেষ ঘটনার কথা। একদিন আশ্রমে ঠাকুর বসে আছেন ভক্তবৃন্দ ঠাকুরকে বেষ্টন করে শ্রী শ্রী ঠাকুরের আলোচনা শুনছেন। বেলা গড়িয়ে সন্ধ্যা নেমে এসেছে। হঠাৎ করে ঠাকুর বলে উঠলেন _ আমাকে এখুনি পদ্মা পাড়ে যেতে হবে একটা ছাতা একটা বাতি নিয়ে। ভক্তবৃন্দ শ্রী শ্রী ঠাকুরের কথা কেউ বুঝতে পারলেন না। কিছুক্ষণ পর এক ভক্ত খুব পরিশ্রান্ত হয়ে শ্রী শ্রী ঠাকুরের কাছে এলেন। ওই ভক্ত বললেন ঠাকুর আপনি আমার প্রাণ রক্ষা করেছেন। শ্রী শ্রী ঠাকুর সব জানার পরও কি ঘটনা ঘটেছিল তাও ঐ ভক্ত ঠাকুরের কাছে ঠাকুরের কাছে খুলে বললেন। ওই ভক্ত বললেন পদ্মা পেরিয়ে এক বিশেষ কাজের জন্য কুষ্টিয়া গিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম দিন বেলাবেলি ফিরে যাব কিন্তু কাজ শেষ করতে বেলা গড়িয়ে সন্ধ্যে নেমে আসে। এবং বৃষ্টি পড়তে থাকে । আমি দিকভ্রষ্ট হয়ে এদিকে সেদিকে ঘুরতে থাকি। তখন আমার মনে পড়ে আপনার কথা। তখন আমি অশ্রুসজল চোখে কাতর ভাবে আপনাকে ডাকতে থাকি ঠাকুর আমাকে বাঁচাও বাঁচাও বলে। সঙ্গে সঙ্গে কেউ একজন একটি ছাতা ও বাতি হাতে আমার আগে আগে চলতে থাকেন। আমি তাকে ধরার অনেক চেষ্টা করেছি কিন্তু তাকে ধরতে পারিনি।এই আশ্রম এর কাছে এসে তাহাকে আর দেখতে পেলাম না। ভক্তবৃন্দরা শ্রী শ্রী ঠাকুরের পদ্মা পাড়ে ছাতাও বাতি হাতে যাবার ঘটনা তারা সকলেই বুঝতো পারলেন। এই পরম তাতা হলেন যুগ পুরুষোত্তমম পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র।সৎ নামের মাধ্যমে এই বিশ্ববাসীকে রক্ষা করে চলেছেন।
Thakur anukul chandra and his family /যজন যাজন ইষ্টভৃতি পালনে লাভ/সৎদীক্ষার ফল/ঠাকুরের জীবনি
বুধবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২০
পাবনা হিমায়েতপুরে পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর এর দাদার প্রাণ রক্ষা করলেন
পাবনা হিমাইতপুর পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্রের আশ্রমে বিশেষ ঘটনার কথা। একদিন আশ্রমে ঠাকুর বসে আছেন ভক্তবৃন্দ ঠাকুরকে বেষ্টন করে শ্রী শ্রী ঠাকুরের আলোচনা শুনছেন। বেলা গড়িয়ে সন্ধ্যা নেমে এসেছে। হঠাৎ করে ঠাকুর বলে উঠলেন _ আমাকে এখুনি পদ্মা পাড়ে যেতে হবে একটা ছাতা একটা বাতি নিয়ে। ভক্তবৃন্দ শ্রী শ্রী ঠাকুরের কথা কেউ বুঝতে পারলেন না। কিছুক্ষণ পর এক ভক্ত খুব পরিশ্রান্ত হয়ে শ্রী শ্রী ঠাকুরের কাছে এলেন। ওই ভক্ত বললেন ঠাকুর আপনি আমার প্রাণ রক্ষা করেছেন। শ্রী শ্রী ঠাকুর সব জানার পরও কি ঘটনা ঘটেছিল তাও ঐ ভক্ত ঠাকুরের কাছে ঠাকুরের কাছে খুলে বললেন। ওই ভক্ত বললেন পদ্মা পেরিয়ে এক বিশেষ কাজের জন্য কুষ্টিয়া গিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম দিন বেলাবেলি ফিরে যাব কিন্তু কাজ শেষ করতে বেলা গড়িয়ে সন্ধ্যে নেমে আসে। এবং বৃষ্টি পড়তে থাকে । আমি দিকভ্রষ্ট হয়ে এদিকে সেদিকে ঘুরতে থাকি। তখন আমার মনে পড়ে আপনার কথা। তখন আমি অশ্রুসজল চোখে কাতর ভাবে আপনাকে ডাকতে থাকি ঠাকুর আমাকে বাঁচাও বাঁচাও বলে। সঙ্গে সঙ্গে কেউ একজন একটি ছাতা ও বাতি হাতে আমার আগে আগে চলতে থাকেন। আমি তাকে ধরার অনেক চেষ্টা করেছি কিন্তু তাকে ধরতে পারিনি।এই আশ্রম এর কাছে এসে তাহাকে আর দেখতে পেলাম না। ভক্তবৃন্দরা শ্রী শ্রী ঠাকুরের পদ্মা পাড়ে ছাতাও বাতি হাতে যাবার ঘটনা তারা সকলেই বুঝতো পারলেন। এই পরম তাতা হলেন যুগ পুরুষোত্তমম পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র।সৎ নামের মাধ্যমে এই বিশ্ববাসীকে রক্ষা করে চলেছেন।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
পুত্র সন্তান লাভ করার তূক
পরম দয়াল পরম প্রেমময় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র পুত্র সন্তান হওয়ার একটি তুক দিলেন। অনেক মায়েদের অনেক দিন বিবাহর পরেও যাদের কোন সন্তা...
-
শ্রী শ্রী ঠাকুরের পঞ্চনীতি _ যজন যাজন ইষ্টভৃতি সস্ত্যয়নী ও সদাচার ।পাঁচটি নীতি কেই পঞ্চনীতি বলা হয়। ...
-
পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের বর্তমান ইষ্টভৃতি মন্ত্র কী ভাবে সৃষ্টি হল। অনেক দিন যায় কিন্তু ইষ্টভ...
-
বাংলার 1295 বঙ্গাব্দে শুক্রবার 30 শে ভাদ্র তাল নবমী তিথিতে যুগো পুরুষোত্তম পরম দয়াল শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র সকাল 7টা05 মিনিটে প...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন