হিমায়েতপুর সৎসঙ্গ আশ্রম এর ফিলান্থ্রোপি অফিসের ক্যাশিয়ার পদে নিযুক্ত ছিলেন ভবানী সাহা। এতদিন ওই টাকা পয়সার লোভ সামলাতে না পেরে ফিলান্থ্রোপি অফিসে টাকা চুরি করার পর তিনি নিরুদ্দেশ হয়ে যান।এরকম বেশ কিছুদিন চলতে থাকার পর শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র নগেন দা কে ডেকে বললেন অনেকদিন হলো ভবানী দার খবর পাইনি ।ভবানী দারএকটু খবর করুন । শ্রী শ্রী ঠাকুরের কথা মত নগেন দা কিছু জন লোককে নিয়ে বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে দেখেন কিন্তু তারা ভবানী দার কোন খবর পাননি। খগেন দা পাবনা সঙ্গে ফিরে এসে শ্রী শ্রী ঠাকুর কে বললেন ঠাকুর সব জায়গায় খুঁজেছি কিন্তু ভবানী দাকে কোথাও পায়নি। শ্রী শ্রী ঠাকুর বললেন আপনি আবার খোঁজ নেন।ঠাকুরের কথামতো নগেন দা আবার খোঁজ চালাতে শুরু করলেন। নগেন দা এক গুরু ভাই এর মাধ্যমে জানতে পারলেন ভবানী সাহা দা চাকদহ স্টেশনে থাকেন।নগেন দা চাকদহ স্টেশন খুজাখুজির পর একটি জীর্ণ শীর্ণ বেধি গ্রস্ত লোককে চট ঢাকা অবস্থায় দেখতে পান।নগেন দা বললেন আপনি ভবানী দা তো? তখন ওই লোকটি বলল আমি ভবানী না আপনি এখান থেকে যান। নগেন দা কিছুদূর আসার পর।ভবানী দা নগেন দা কে ডাকলেন আমি ভবানি ঠাকুরের টাকা চুরি করে খুব অন্যায় করেছি। আমার কেও বেঁচে নেই।আমি রোগগ্রস্ত অবস্থায় পড়ে আছি। কেউ খেতে দিলে খেতে পাই। নগেন দা বললেন ঠাকুর আপনাকে নিয়ে যেতে বলেছেন। ভবানী দা বললেন আমি যা পাপ করেছি এই জীবনে ঠাকুরকে এই মুখ দেখাবো না। নগেনদা ঠাকুরের কাছে গিয়ে সব কথা খুলে বললেন। শ্রী শ্রী ঠাকুর মা মা বলে চিৎকার করে বললেন ওকে আর বাঁচানো গেল না।
Thakur anukul chandra and his family /যজন যাজন ইষ্টভৃতি পালনে লাভ/সৎদীক্ষার ফল/ঠাকুরের জীবনি
শনিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০
পাবনা সৎসঙ্গ আশ্রমের ফিলান্থ্রোপি অফিসে টাকা চুরির ঘটনা
হিমায়েতপুর সৎসঙ্গ আশ্রম এর ফিলান্থ্রোপি অফিসের ক্যাশিয়ার পদে নিযুক্ত ছিলেন ভবানী সাহা। এতদিন ওই টাকা পয়সার লোভ সামলাতে না পেরে ফিলান্থ্রোপি অফিসে টাকা চুরি করার পর তিনি নিরুদ্দেশ হয়ে যান।এরকম বেশ কিছুদিন চলতে থাকার পর শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র নগেন দা কে ডেকে বললেন অনেকদিন হলো ভবানী দার খবর পাইনি ।ভবানী দারএকটু খবর করুন । শ্রী শ্রী ঠাকুরের কথা মত নগেন দা কিছু জন লোককে নিয়ে বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে দেখেন কিন্তু তারা ভবানী দার কোন খবর পাননি। খগেন দা পাবনা সঙ্গে ফিরে এসে শ্রী শ্রী ঠাকুর কে বললেন ঠাকুর সব জায়গায় খুঁজেছি কিন্তু ভবানী দাকে কোথাও পায়নি। শ্রী শ্রী ঠাকুর বললেন আপনি আবার খোঁজ নেন।ঠাকুরের কথামতো নগেন দা আবার খোঁজ চালাতে শুরু করলেন। নগেন দা এক গুরু ভাই এর মাধ্যমে জানতে পারলেন ভবানী সাহা দা চাকদহ স্টেশনে থাকেন।নগেন দা চাকদহ স্টেশন খুজাখুজির পর একটি জীর্ণ শীর্ণ বেধি গ্রস্ত লোককে চট ঢাকা অবস্থায় দেখতে পান।নগেন দা বললেন আপনি ভবানী দা তো? তখন ওই লোকটি বলল আমি ভবানী না আপনি এখান থেকে যান। নগেন দা কিছুদূর আসার পর।ভবানী দা নগেন দা কে ডাকলেন আমি ভবানি ঠাকুরের টাকা চুরি করে খুব অন্যায় করেছি। আমার কেও বেঁচে নেই।আমি রোগগ্রস্ত অবস্থায় পড়ে আছি। কেউ খেতে দিলে খেতে পাই। নগেন দা বললেন ঠাকুর আপনাকে নিয়ে যেতে বলেছেন। ভবানী দা বললেন আমি যা পাপ করেছি এই জীবনে ঠাকুরকে এই মুখ দেখাবো না। নগেনদা ঠাকুরের কাছে গিয়ে সব কথা খুলে বললেন। শ্রী শ্রী ঠাকুর মা মা বলে চিৎকার করে বললেন ওকে আর বাঁচানো গেল না।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
পুত্র সন্তান লাভ করার তূক
পরম দয়াল পরম প্রেমময় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র পুত্র সন্তান হওয়ার একটি তুক দিলেন। অনেক মায়েদের অনেক দিন বিবাহর পরেও যাদের কোন সন্তা...
-
শ্রী শ্রী ঠাকুরের পঞ্চনীতি _ যজন যাজন ইষ্টভৃতি সস্ত্যয়নী ও সদাচার ।পাঁচটি নীতি কেই পঞ্চনীতি বলা হয়। ...
-
পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের বর্তমান ইষ্টভৃতি মন্ত্র কী ভাবে সৃষ্টি হল। অনেক দিন যায় কিন্তু ইষ্টভ...
-
বাংলার 1295 বঙ্গাব্দে শুক্রবার 30 শে ভাদ্র তাল নবমী তিথিতে যুগো পুরুষোত্তম পরম দয়াল শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র সকাল 7টা05 মিনিটে প...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন