রবিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২০

বর্তমান ইষ্টভৃতি মন্ত্র সৃষ্টির রহস্য


পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের বর্তমান ইষ্টভৃতি মন্ত্র কী ভাবে সৃষ্টি হল।                                অনেক দিন যায় কিন্তু ইষ্টভৃতি মন্ত্র ঠিক হয়নি।   শ্রী শ্রী ঠাকুর বললেন বড় খোকা অনেকদিন হলো এরপর একটা ইষ্টভৃতি মন্ত্র ঠিক করা দরকার।   অনেক দিন চলে যায়। ইষ্টভৃতি মন্ত্র  তো আর ঠিক হয়নি। একদিন বড়দা গদ্দা কারে একটি  মন্ত্র তৈরি । বড়দাদা সেটি গোস্বামী দাকে দেখালেন।                                            সেই সময় ওই রাস্তা দিয়ে তাদের আদরের বাবু   (আচার্যদেব শ্রীশ্রী দাদা) যাচ্ছিলেন।তিনি সেটা দেখার পর সেটা পদ্দাকারে রুপ দিলেন।                                                                                                                সেদিন ছিল সাতাশে (27)মে 1964 সাল।   সেদিন ভারতের
প্রথম প্রধানমন্ত্রী পন্ডিত জহরলাল নেহেরুর পরলোক গমনের দিন। ঠাকুর ওই সময় কারো সঙ্গে কথা বলছেন না।বড়দা ওই ইষ্টভৃতি মন্ত্র  নিয়ে  ঠাকুরের কাছে গেলেন।ঠাকুরের তখন মুখ গম্ভীর।বরদা বললেন ইষ্টভৃতি মন্ত্র টা নিয়ে এসেছি।ঠাকুর গম্ভীরভাবে বললেন দে।ঠাকুর ওই মন্ত্র  দেখে   ওই গম্ভীর ভাব কেটে ঠাকুর লাফিয়ে বিছানায় উঠে গেলেন।বললেন খুব ভালো হয়েছে।  তখন তিনি সব ভুলে গেলেন।আত্মহারা হয়ে । বড়দাকে বললেন ইষ্টভৃতি মন্ত্র তৈরি হলো।একটা সমস্কৃত রূপ দেয়া দরকার।  পরে কা সংস্কৃত রূপ দেয়া হয়েছিল।                                                       এইভাবে বর্তমান ইষ্টভৃতির মন্তর  তৈরি হয়েছিল।
         

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

পুত্র সন্তান লাভ করার তূক

 পরম দয়াল পরম প্রেমময় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র পুত্র সন্তান হওয়ার একটি তুক দিলেন।  অনেক মায়েদের অনেক দিন বিবাহর পরেও যাদের কোন সন্তা...