সোমবার, ১৭ আগস্ট, ২০২০

অপরের রোগ কিভাবে নিজের আসে


 পরম দয়াল শ্রীশ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের নিজের জীবনের ঘটনার কথা।                                            পেক্ষাপট  1956 সালের একুশে মে । একটি বিশেষ ঘটনা ঘটেছিল।শ্রী শ্রী ঠাকুর জামতলায় অসুস্থ হয়ে পড়ে আছেন।ঠাকুরের প্যারালাইসিস হয়ে গেছে।ডান দিকটা সম্পূর্ণ অবস।                                      1961 সালে শ্রীশ্রী ঠাকুর সকালবেলায় পার্লারে বসে আছেন।চৌকির উপর বসে ছিলেন।বেশি নড়াচড়া করতে পারতেন না।ঠাকুর বলছেন এটাই এখন আমার সাম্রাজ্যঃ।তারপর ঠাকুর বলতে লাগলেন।এইযে প্যারালাইসিস এটা আমার ছিলনা।আমি খুব ভালোই ছিলাম।আমার এই অসুখের আগেই আমি জামতলার ঘরে থাকতাম।                                                 শ্রীশ্রী  ঠাকুর বলছেন আমার বেশ মনে আছে একজন রোগী । তারেক অঙ্গ প্যারালাইসিস হয়েছে।সেই জামতলার অদূরে পড়ে থাকত । আর সে আমাকে দেখলেই প্রার্থনা করত দয়া করে আমার এই রোগটা নিয়ে  নেন।আমি আর সহ্য করতে পারছি না।আপনার সহ্য ক্ষমতা আছে।আপনার দিন চলে যাবে কিন্তু আমার চলবে না।আপনি নেন ঠাকুর,আপনি নেন ঠাকুর।এই কথা কান্নাকাটি করে  বলতো।আমার কোন রোগ ছিল না।কিছুদিন পর আমার এই রোগটা হলো।                                            এর আগে একজন পক্ষাঘাত  রোগী এসেছিল।সে ওইভাবে কেঁদেকেটে বলতো।এরকম অনেক রোগী আসতো।                                                               শ্রী শ্রী ঠাকুর সরৎ দার দিকে তাকিয়ে বললেন আমি বলছি না যে ওই জন্য আমার রোগটা । কিন্তু ওই ঘটনার কিছুদিনের মধ্যেই আমার রোগটা  হল । এরকম অনেক ঘটনার কথা আছে।যেমন সতীশ তার পেটের ব্যায়াম ঠাকুর নিয়েছিলেন।তারপর ঠাকুর কলকাতা কার্শিয়াং প্রভৃতি জায়গায় বায়ু পরিবর্তন করে এই রোগ সারিয়ে ছিলেন।                তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত ঠাকুরের কাছে এই প্রার্থনা না করা।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

পুত্র সন্তান লাভ করার তূক

 পরম দয়াল পরম প্রেমময় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র পুত্র সন্তান হওয়ার একটি তুক দিলেন।  অনেক মায়েদের অনেক দিন বিবাহর পরেও যাদের কোন সন্তা...